অনলাইন ডেস্ক॥
পাহাড়ের সবুজ গাছে থোকায় থোকায় ঝুলছে বিদেশি ফল অ্যাভোকাডো। গাছের পাতা আর ফলের রং একই। নির্জন পাহাড়ে বিদেশি এই ফল প্রথমবার দেখে অবাক হচ্ছেন অনেকেই। চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে প্রথমবারের মতো পশ্চিমা ফল অ্যাভোকাডোর পরীক্ষামূলক চাষ করে সফল হয়েছেন তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা মো. ওমর শরীফ। ২০২২ সাল থেকে গাছে ফলন আসতে শুরু করেছে। আগামীতে তিনি চাষের পরিধি বাড়ানোর পাশাপাশি চারা বাজারজাত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
দেশে যেসব বিদেশি ফলের চাষ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে, তার মধ্যে অ্যাভোকাডো অন্যতম। এটি অন্য ফলের তুলনায় মিষ্টতা কম হওয়ায় ডায়াবেটিস রোগির জন্য খুবই উপযোগী। এ ফলের আকার অনেকটা পেয়ারা বা নাশপাতির মতো। একেকটা ফলের ওজন প্রায় ৪০০-৮০০ গ্রাম। ফলের ভেতরে বেশ বড় ডিম্বাকার বীজ থাকে। কবার অংশটুকু মাখনের মতো মসৃণ, হালকা মিষ্টি স্বাদের। পেঁপের মতো কাঁচা-পাকা ফল, সবজি, ভর্তা, সালাদ, শরবতসহ বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যায়। টোস্টে মাখনের পরিবর্তে অ্যাভোকাডো ক্রিম দিয়ে খাওয়া যায়। এছাড়া সালাদ ও স্যান্ডুইচে মেয়নেজের পরিবর্তে অ্যাভোকাডোর ক্রিম দিয়ে আহার করা স্বাস্থ্যসম্মত।
+ There are no comments
Add yours