অনলাইন ডেস্ক॥ গবেষকদের দাবি, হাম্পব্যাক ও বালিন প্রজাতির তিমি শরীরের বিশেষ এক ধরনের ভয়েস বক্স বা স্বরের মাধ্যমে পানির নিচে গানের মতো শব্দ তৈরি করে থাকে। এই শব্দের মাধ্যমেই তার সঙ্গীর সঙ্গে যোগাযোগ করে। তাদের দাবি, তিমির টিকে থাকতে শব্দের বিকল্প নেই। এই শব্দ ব্যবহার করেই তারা সমুদ্রে সঙ্গীকে খুঁজে বের করে।
মানুষের কণ্ঠনালির মধ্যে বাতাস থেকে কম্পন তৈরির মাধ্যমে স্বর আসে। কিন্তু তিমির ক্ষেত্রে তা একদমই ভিন্ন। তিমির স্বরযন্ত্রের ওপরে ইংরেজি ইউ অক্ষরের মতো একটি চর্বির স্তর থাকায় বায়ু পুনর্ব্যবহার করার মাধ্যমে গান গাইতে পারে। এই গানেই দেখা মেলে সঙ্গীর। তিমির নীল, হাম্পব্যাক, ধূসর ১৪ প্রজাতির মতোই বালিন একটি প্রজাতি। তবে এ প্রজাতির তিমি দাঁতের পরিবর্তে বালিন নামের একধরনের থালা ব্যবহার করে পানি থেকে ছোট প্রাণীর বিশাল বহরকে খেতে পারে। এই তিমির গানের রহস্য এতদিন বের করা সম্ভব হয়নি।
+ There are no comments
Add yours