অনলাইন ডেস্ক॥
কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে হবিগঞ্জে জমে উঠেছে পশু কেনাবেচা। জেলার বিভিন্ন উপজেলার হাটগুলো এখন ক্রেতা-বিক্রেতার পদচারণায় মুখর। এরই মধ্যে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার নিশাপট গ্রামে সুজন মিয়ার খামারে থাকা শাহীওয়াল জাতের একটি বিশাল ষাঁড় নজর কেড়েছে দর্শনার্থী ও ক্রেতাদের। ষাঁড়টির নাম ‘জায়েদ খান’। ষাঁড়ের নাম ‘জায়েদ খান’ হওয়ায় কৌতুলবশত এটা দেখতে প্রতিদিন ভিড় করছেন ক্রেতা-দর্শনার্থী। লাল রঙের ২৫ মণ ওজনের ‘জায়েদ খান’ লম্বায় ১০ ফুট ও উচ্চতা সাড়ে পাঁচ ফুট ছাড়িয়েছে। যার দাম হাঁকা হয়েছে ৬ লাখ টাকা। নামের বিষয়ে খামারি সুজন মিয়া বলেন, আমরা আদর করে গরুটির নাম ‘জায়েদ খান’ রেখেছি, কারণ গরুটির গঠন অনেকটা জায়েদ খানের মতো। এ ছাড়া জায়েদ খান বলে ডাক দিলে গরুটি সাড়া দেয়।
এবারের ঈদে বড় বড় সাইজের গরুর চেয়ে মাঝারি ধরনের দেশীয় গরুর প্রতি আকৃষ্ট ক্রেতারা। তারা বলছেন, সাধ্যের মধ্যে কোরবানি দিতে মাঝারি সাইজের গরু প্রথম পছন্দ তাদের। তাই ঈদে আরও ক’দিন বাকি থাকলেও দামদরে বনে যাওয়ায় জেলার হাটগুলোতে চলছে জমজমাট কেনাবেচা।
হবিগঞ্জ জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আবদুল কাদের জানান, এ বছর জেলায় কোরবানির গরুর চাহিদা রয়েছে ৯০ হাজার। চাহিদার চেয়েও বেশি গবাদি পশু প্রস্তুত রয়েছে জেলায়। কোরবানির বাজারগুলোতে এখনই বেশ কেনাবেচা হচ্ছে।
+ There are no comments
Add yours